গানে ও নাচে মাতালেন রকসুপারষ্টার এবং তথ্যপ্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ

হাজার হাজার দর্শক উপভোগ করলেন ও জানলেন। যারা চেনেনি তার চিনলেল চিরতরুন  একজন যুবককে। বাংলাদেশের গর্ব ডাঃ মুরাদ। রাজনীতি এমনিতেই জনসেবা। তার উপর তিনি ডাক্তার। যার কাজই হচ্ছে মানবসেবা। উপরন্তু তিনি সঙ্গীত শিল্পী যা একধরনের মানবসেবাই।

গানে ও নাচে মাতালেন রকসুপারষ্টার এবং তথ্যপ্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ
ছবি- অনলাইন হতে সংগৃহীত

অনেকেই তার আসল পরিচয়ই জানেননা। হ্যা, তখ্য  ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ হাসানের কথাই বলছি। সঙ্গীতমনা শুধুই নন সঙ্গীতের ধারক ও বাহক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের গায়ক পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না। অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সভায় অতিথি হয়ে এসে প্রতিমন্ত্রী সেই পরিচয়ই জানালেন উপস্থিত দর্শক-স্রোতা-অতিথিদের।

মোঃ শাহাদাত হোসেন রিটনঃ

অনেকেই তার আসল পরিচয়ই জানেননা। হ্যা, তখ্য  ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ হাসানের কথাই বলছি। সঙ্গীতমনা শুধুই নন সঙ্গীতের ধারক ও বাহক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের গায়ক পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না। অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সভায় অতিথি হয়ে এসে প্রতিমন্ত্রী সেই পরিচয়ই জানালেন উপস্থিত দর্শক-স্রোতা-অতিথিদের। বক্তৃতা করে নয়, রকস্টারের মতো নাচে-গানে মাতালেন মঞ্চ শিল্পকলা মিলনায়াতন। হাজার হাজার দর্শক উপভোগ করলেন ও জানলেন। যারা চেনেনি তার চিনলেল চিরতরুন  একজন যুবককে। বাংলাদেশের গর্ব ডাঃ মুরাদ। রাজনীতি এমনিতেই জনসেবা। তার উপর তিনি ডাক্তার। যার কাজই হচ্ছে মানবসেবা। উপরন্তু তিনি সঙ্গীত শিল্পী যা একধরনের মানবসেবাই।

অভিনয়শিল্পী সংঘের অনুষ্ঠানের বক্তৃতার পালা শেষ হওয়ার পর  সংগীতানুষ্ঠান হলে মঞ্চে উঠেন অভিনেত্রী তারিন ও প্রতিমন্ত্রী মুরাদ। দুজনে একসঙ্গে গাইলেন, ‘আমায় ডেকো না, ফেরানো যাবে না, ফেরারি পাখিরা...’ 

অভিনয়শিল্পী ও রাজনীতিক যুগলের গানে করতালিতে ভরে গেল শিল্পকলার মূল মিলনায়তন। এরপর দর্শকদের কাছ থেকে গানের অনুরোধ পেতে থাকলেন ডা. প্রতিমন্ত্রী।  তবে এবার তিনি একাই মঞ্চে দাঁড়ালেন। কি-বোর্ড, ড্রাম, প্যাড, লিড গিটার, বেজ গিটার চেক করে চলে গেলেন মঞ্চের একেবারে সামনে। অবতীর্ণ হলেন চিরপরিচিত রকস্টারের ভূমিকায়। গাইলেন—ওই দূর পাহাড়ের ধারে, দিগন্তেরই কাছে, নিঃসঙ্গ বসে একটি মেয়ে, গাইছে, আপন সুরে...  প্রতিমন্ত্রীর কণ্ঠে সুমধুর গানের সুরে ঊর্মিলা শ্রাবন্তী, বিজরী বরকতুল্লাহ, সুইটিসহ দর্শক সারির অনেকেই মঞ্চের সামনেই মেতে উঠলেন নাচে। বাকি দর্শকরাও গলা মেলালেন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে।

এরপর ডা. মুরাদ গাইলেন, ‘ওরে মালেকা ওরে সালেকা, ওরে ফুলবানু পারলি না বাঁচাতে...’ গানটি। এই গান শুনে প্রাণ রায়, মামুন অপুসহ আরও অনেক শিল্পী মঞ্চে উঠে প্রতিমন্ত্রীকে ঘিরে নাচ শুরু করেন।   এরপর প্রতিমন্ত্রীর কণ্ঠে শোনা যায় আজম খানের বিখ্যাত গান, রেললাইনের ওই বস্তিতে, জন্মে ছিল একটি ছেলে, মা তার কাঁদে....’।

প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদের রকস্ট্রিট নামে একটি ব্যান্ড দলও আছে রকস্টার। তিনি নিজেই জানালেন সে কথা। সেই ব্যান্ডের লিড ভোকালিস্ট তিনি।  ওই নাট্যশালায় নিজের দলের কনসার্ট করবেন বলেও জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। তার গানে মুগ্ধ দেশের তরুনসমাজ। শিক্ষা নেয়ারও আছে অনেক কিছু। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী হতে হলে যে চেষ্টা থাকতে হয় তা ডাঃ মুরাদ শিখিয়ে  দিলেন তরুন সমাজকে।

ক্রাইম ডায়রি// জাতীয়