অনুমোদনহীন ড্রিংকস :৫ কোম্পানির, মালিকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ড্রিংকসগুলো হলো এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকেজের রিচার্জ ও টারবো।
পাঁচটি কোম্পানির মালিকদের আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
ড্রিংকস আইটেম আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত একটি আইটেম। এটার অতি লাভের পরিমান দেখে ব্যবসায়ীরা বাজারে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান গুলোও এসব পণ্য নামিয়েছে। সম্প্রতি, বাজারে বিক্রি হওয়া ৫টি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির কোনো অনুমোদন নেই বলে জানিয়েছেন আদালত। এই ৫ প্রতিষ্ঠানের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল কবীরের আদালত মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
এই ড্রিংকসগুলো হলো এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকেজের রিচার্জ ও টারবো।
সেই সঙ্গে পাঁচটি কোম্পানির মালিকদের আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকেজের রিচার্জ এবং টারবো- এগুলো ওষুধ নাকি এনার্জি ড্রিংকস সে বিষয়ে তাদের ব্যাখ্যা দিতে হবে।
এর আগে সকালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাপ্রাপ্ত নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হোসেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে এ মামলা দায়ের করেন। এ সময় নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক বলেন, এগুলোর একটিরও অনুমোদন নেই।
কামরুল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ওষুধ প্রশাসনও বলতে পারে না এগুলো ওষুধ না ড্রিংকস। এগুলোর আবার বিজ্ঞাপনও চলছে। নিরাপদ খাদ্য আইন অনুযায়ী যা অপরাধ। আমরা বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে বললেও কোনো কোম্পানি শোনেনি। কাজেই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক।
ক্রাইম ডায়রি// ক্রাইম