১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ইনডেমনিটি দেয়া হয়েছিল-তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

অনেক সময় এক রশিতে দুই জনকে ফাঁসি দিতে হয়েছে। অনেক সময় ফাঁসি দেয়ার ছয় মাস পর রায় হয়েছে। সেসময় ক্যাঙ্গারু কোর্টে বিচার হতো।

১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ইনডেমনিটি দেয়া হয়েছিল-তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ছবি- অনলাইন হতে সংগৃহীত

শাহাদাত হোসেন রিটনঃ

আওয়ামীলীগের ক্লিন ইমেজের ত্যাগী নেতা তথ্য ও সম্প্রচার  মন্ত্রী ডক্টর হাসান মাহমুদ বলেছেন, আজ মানবাধিকারের কথা বলা হয় অথচ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ইনডেমনিটি দেয়া হয়েছিল। যা বিশ্বের ইতিহাসে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্যতম উদাহরণ। যে নেতা জাতিকে স্বাধীন করেছে, সেই নেতাকেই এ জাতীর একদল কুচক্রী হায়েনারা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট তাকে সপরিবারে হত্যা করা হল।

আরজু মনি ও শেখ মনিকে হত্যার পর পরশ ও তাপস তাদের লাশ ধাক্কা দিয়ে বলছিল বাবা ওঠো, মা ওঠো। সেই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে না- এমন আইন করেছিল জিয়াউর রহমান। এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। জিয়াউর রহমান হাজার হাজার সেনাবাহিনীর সদস্যদের হত্যা করেছিল। বিনা বিচারে সেনা অফিসারদের ফাঁসি দিয়েছে। অনেক সময় এক রশিতে দুই জনকে ফাঁসি দিতে হয়েছে। অনেক সময় ফাঁসি দেয়ার ছয় মাস পর রায় হয়েছে। সেসময় ক্যাঙ্গারু কোর্টে বিচার হতো।

বুধবার (৩১ আগস্ট) সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ নগরীর আলী আহাম্মদ চুনকা সিটি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের মধ্যে কল্যাণ ট্রাস্ট্রের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অনুষ্ঠানে এনইউজের সাধারণ সম্পাদক আমির হুসাইন স্মিথের সঞ্চালনা ও সভাপতি আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন- নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, এমপি নজরুল ইসলাম বাবু, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, জেলা পরিষদের প্রশাসক আনোয়ার হোসেন, জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাশেম হুমায়ুন, বিকেএমইএর কার্যকরী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রমুখ।

ক্রাইম ডায়রি/ জাতীয়