মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে হঠাৎ মিথ্যা প্রচার ষড়যন্ত্রের পূর্বাভাসঃ নেপথ্য নায়কদের খুঁজে বের করুন

একজন শ ম রেজাউল করিম যাকে দেশবাসী জানে মাটির মানুষ হিসেবে। যিনি ইহলৌকিক ও পরলৌকিক চেতনায় পথ চলেন। যার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘুরে আসলে দেখা যায় তিনি কতটা ধার্মিক, কতটা মানবিক এবং কতটা কর্তব্যপরায়ন একজন সৎ মানুষ। তার বিরুদ্ধে যখন অপপ্রচার শুরু হয়েছে তখন বোঝাই যায় এটা যারা করছে তারা সরাসরি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তিনি ছাত্রনেতা থেকে মন্ত্রিপরিষদে। দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী হিসেবে। এর আগে ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। দায়িত্ব পালন করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য হিসেবেও।

মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে হঠাৎ মিথ্যা প্রচার ষড়যন্ত্রের পূর্বাভাসঃ নেপথ্য নায়কদের খুঁজে বের করুন
ছবি-অনলাইন হতে সংগৃহীত
এদিকে এই মাটির মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক নিন্দায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রাইম ডায়রি সম্পাদক ও প্রকাশক এবং জাতীয় সাংবাদিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল। তিনি এক বার্তায় বলেন , মাননীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী সময়ের সবচেয়ে সাহসী মানুষ। তিনি আওয়ামীলীগের সন্তান এবং আওয়ামীলীগ গবেষক। নিজ সুখের কথা চিন্তা না করে তিনি আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে দেশে এসে দলের পাশে দাড়িয়েছেন। তিনি সত্য কথা গুলো বলেন । সুতরাং তার পিছনে একদল লোক লাগল। মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম কেমন মানুষ  দেশবাসী জানে। তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন এবং সততার উজ্জল দৃষ্টান্ত। তার আচার ব্যবহার একজন মন্ত্রী হয়েও সাধারন মানুষের মত। তার বিরুদ্ধে এহেন নিন্দাচর্চায় যারা মেতে উঠেছে তাদের উদ্দেশ্য কখনও সফল হবেনা। তিনি সকল মন্ত্রীদের  ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মন্ত্রীমহোদয়দেরকে আহবান জানান।
আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেলঃ
এ্যাডভোকেট শ.ম রেজাউল করিম (এমপি) একজন অতি মানবিক মানুষ হিসেবে যার খ্যাতি দেশজুড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যানে দেশবাসী জানে তিনি কতটুকু মানবিকতা সম্পন্ন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবি এই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে হঠাৎ করেই একদল স্বার্থান্বেষিমহল অপপ্রচার শুরু করেছে। এদের উদ্দেশ্য ষড়যন্ত্রমূলক। এধরনের অপপ্রচার যারা করছেন তারা আওয়ামীলীগের হাইব্রিড নামধারী নেতা। তারা সকালে খাবেন সকালে পক্ষে বলবেন দুপুরে খেতে দিতে বিলম্ব হলে নিন্দা শুরু করবেন। এরা দলের ভিতরে থেকেই দলের রশি কাটা শুরু করেছেন। এসব লোক যে কোন দলের জন্যই ক্ষতিকর।
 
জাতীয় নির্বাচনের  আগে পরিকল্পিতভাবে এই হাইব্রিড কাউয়া গোষ্টি সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছে এবং এই অপপ্রচারে টার্গেট করা হচ্ছে সেই সমস্ত মন্ত্রীদের যারা ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস ফর্মুলার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন, যারা শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত, যারা রাজনীতিতে কঠিন সময়ে আদর্শচ্যুত হননি এবং সাধারন জনগন যাদের ভালবাসে এমন সব মন্ত্রী। বছরের শুরুতেই তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের একটি খাবারের ছবি বিকৃত করে প্রচার করা হলো। ড. হাছান মাহমুদ এর বিরুদ্ধে যখন আইনগত ব্যবস্থা নিলেন তখন এই অপপ্রচার বন্ধ হলো। এরপর সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে নিয়ে শুরু হলো অপপ্রচার। চাঁদপুর বিজ্ঞানও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে বানোয়াট দুর্নীতির অভিযোগ আনা হলো যেখানে শিক্ষামন্ত্রীর কোনো জমিই নেই। আর সর্বশেষে এই অপপ্রচারের শিকার হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।  
একজন শ ম রেজাউল করিম যাকে দেশবাসী জানে মাটির মানুষ হিসেবে। যিনি ইহলৌকিক ও পরলৌকিক চেতনায় পথ চলেন। যার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘুরে আসলে দেখা যায় তিনি কতটা ধার্মিক, কতটা মানবিক এবং কতটা কর্তব্যপরায়ন একজন সৎ মানুষ। তার বিরুদ্ধে যখন অপপ্রচার শুরু হয়েছে তখন বোঝাই যায় এটা যারা করছে তারা সরাসরি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তিনি ছাত্রনেতা থেকে মন্ত্রিপরিষদে। দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী হিসেবে। এর আগে ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। দায়িত্ব পালন করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য হিসেবেও।
শ ম রেজাউল করিম মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী। এর চেয়ে বড় পরিচয় হলো তিনি সুপ্রিম কোর্টের একজন সিনিয়র আইনজীবী। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যার ভূমিকা ছিল প্রশংসিত। সেই সময় তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার শুধু আইনজীবীই ছিলেন না, লন্ডনে গিয়েও তিনি শেখ হাসিনার পক্ষে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বক্তব্য রেখে আলোচিত হয়েছিলেন। যে সমস্ত রাজনীতিবিদরা এখনো বিভিন্ন বিষয়ে সরকারের পক্ষে যুক্তিনিষ্ঠ বক্তব্য উপস্থাপন করেন তাদের মধ্যে শ ম রেজাউল করিম নিঃসন্দেহে অন্যতম সেরা।
একটি জাতীয় গণমাধ্যমে শ ম রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অসত্য অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। যে সমস্ত অভিযোগগুলো সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে যার কোনো ভিত্তি নেই। এই অভিযোগগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি নাকি কালো টাকা সাদা করেছেন। কালো টাকা সাদা করার বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করে দেখা গেছে যে এটি মোটেও সত্য নয়। 
আইনজীবিদের  ইনকাম পলিসি না জানার মুর্খতা নিয়ে মন্তব্যকারীর উদ্দেশ্য হয় হিংস্বাত্বক না হয় ষড়যন্ত্রমূলক। এডভোকেট. শ ম রেজাউল করিম সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ছিলেন এবং তিনি একজন প্রথিতযশা আইনজীবী হিসেবে খ্যাত। কাজেই তিনি প্রচুর বিত্তশালী হবেন এবং তিনি অনেক টাকার মালিক হবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু প্রতিবেদনটি পড়লে মনে হয় যেন ধনী হওয়াটাই একটি অপরাধ। প্রতিবেদন এর মধ্যে যে সমস্ত তথ্য উপাত্ত দেয়া হয়েছে সে সমস্ত তথ্য উপাত্তগুলো অগ্রহণযোগ্য এবং অনেক ক্ষেত্রেই যুক্তিহীন। যেমন, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ঢাকায় প্লট থাকার পরও তিনি রাজউকের প্লট নিয়েছেন। অথচ রাজউকের আইন হলো যে, কোনো ব্যক্তি যদি রাজউক থেকে কোনো প্লট গ্রহণ করেন তাহলে তিনি আরেকটি প্লটের জন্য অযোগ্য হবেন। ঢাকায় একজন ব্যক্তির একাধিক বাড়ি বা জমি থাকলেও তিনি যদি সেটি ব্যক্তিগতভাবে ক্রয় করেন, রাজউকের কাছ থেকে যদি ক্রয় না করেন তাহলে তিনি রাজউকের জন্য আবেদনের অযোগ্য হবেন না। অথচ প্রতিবেদনটিতে এমনভাবে বিষয়টিকে উপস্থাপন করা হয়েছে যেন তিনি রাজউক থেকে জমি নিয়েই আবার জমি কিনেছেন। এরকম বিভিন্ন ধরনের ভুল তথ্য দিয়ে এক ধরনের চরিত্রহরণের প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে ওই প্রতিবেদনটিতে। 
 
নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই এই ধরনের অপপ্রচারগুলো বাড়ছে। লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, এই ধরনের অপপ্রচারগুলো করার নেপথ্যে কাজ করছেন আওয়ামী লীগের কিছু ব্যক্তি। যারা রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষ এবং রাজনৈতিকভাবে না পেরে এ ধরনের তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছেন। যেমন শিক্ষামন্ত্রীর কথাই ধরা যাক। শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের মূলহোতা সেখানকার স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা এবং চাঁদপুর এলাকার একজন সংসদ সদস্য। ঐ সংসদ সদস্য ফেসবুকেই শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। আবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে এই ধরনের অপপ্রচারের মূল উৎস সেখানকার সাবেক এমপি। যিনি গতবার নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি। তিনি এখন গণমাধ্যমকে নানাভাবে ব্যবহার করে এ ধরনের অপপ্রচার করছেন বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে। এই ধরনের তৎপরতার ফলে আওয়ামী লীগই এখন আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে এবং আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক সহকর্মীদের বিরুদ্ধে কুৎসিত অপপ্রচারে লিপ্ত হচ্ছে। যেটিতে আসলে ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন না, ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগই।
 
তার ব্যক্তিগত জীবন বদলে যাওয়ার গল্পটা অনেক দীর্ঘ হলেও পিরোজপুরকে বদলে দেয়ার গল্পটা অনেক গলিশীল। মাত্র তিন বছর আগেও পিরোজপুর-১ (সদর- নেছারাবাদ-নাজিরপুর) আসনের মানুষ রাস্তাঘাট ও পারিপাশ্বিক উন্নয়ন নিয়ে ভোগান্তিতে ছিল। বর্তমান সরকারের হাত ধরে দেশের প্রতিটি প্রান্তে যেভাবে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছিল, বিপরীতে পিরোজপুর-১ আসনের মানুষ ছিল হতাশাগ্রস্ত ও অবহেলিত। যখন অন্য অঞ্চলের ভাঙন-কবলিত এলাকায় শুরু হয়েছিল জিও ব্যাগ ও বেড়িবাঁধের কাজ। তখন নির্ঘুম রাত কাটাতো সন্ধ্যা, বলেশ্বর, বেলুয়া ও মধুমতি তীরের মানুষ। বিদ্যুতে বিদ্যুতে যখন আলোকিত হয়ে উঠতো পাশ্ববর্তী জেলাগুলো, তখন পিরোজপুর-১ আসনের অধিকাংশ এলাকার মানুষ নির্ভরশীল ছিল হারিকেনের আলো কিংবা সৌরবিদ্যুতের ওপর।
তিন বছর আগে বিপুল ভোটে পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন শ ম রেজাউল করিম। একইসাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হয় পিরোজপুর-১ আসনের তিন উপজেলার মানুষের দিনবদলের পালা। অবহেলিত এ জনগোষ্ঠীর স্বপ্নগুলো বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করে একে একে।
এছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। বিদ্যুৎ পৌঁছে যাচ্ছে বিচ্ছিন্ন বিলাঞ্চলগুলোতে। আলোর ঝলকানিতে আলোকিত হতে শুরু করেছে অন্ধকারাচ্ছন্ন বিলাঞ্চল। এসব উন্নয়ন যেন স্বপ্ন নয়, স্বপ্নের চেয়েও অবাস্তবতা, যা বাস্তবে পরিণত হচ্ছে এ নেতার হাত ধরেই। সব মিলিয়ে তিনি বদলে দিয়েছেন তিন উপজেলায় চিত্র। মন্ত্রী বলেন, এলাকার মানুষের ভালোবাসায় আমি কৃতজ্ঞ। তাদের ভালোবাসার কারণে বিপুল ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলাম। তাদের প্রত্যাশা পূরণে সবসময় কাজ করবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাকে মন্ত্রী করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উন্নয়নমূলক কাজগুলো করে যাচ্ছি।
এদিকে এই মাটির মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক নিন্দায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রাইম ডায়রি সম্পাদক ও প্রকাশক এবং জাতীয় সাংবাদিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেল। তিনি এক বার্তায় বলেন , মাননীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী সময়ের সবচেয়ে সাহসী মানুষ। তিনি আওয়ামীলীগের সন্তান এবং আওয়ামীলীগ গবেষক। নিজ সুখের কথা চিন্তা না করে তিনি আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে দেশে এসে দলের পাশে দাড়িয়েছেন। তিনি সত্য কথা গুলো বলেন । সুতরাং তার পিছনে একদল লোক লাগল। মাননীয় মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম কেমন মানুষ  দেশবাসী জানে। তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন এবং সততার উজ্জল দৃষ্টান্ত। তার আচার ব্যবহার একজন মন্ত্রী হয়েও সাধারন মানুষের মত। তার বিরুদ্ধে এহেন নিন্দাচর্চায় যারা মেতে উঠেছে তাদের উদ্দেশ্য কখনও সফল হবেনা। তিনি সকল মন্ত্রীদের  ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মন্ত্রীমহোদয়দেরকে আহবান জানান।
ক্রাইম ডায়রি//জাতীয়