নোয়াখালীর চৌমুহনী মন্দিরে হামলার ঘটনায় চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৮০

অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে একদল দুর্বৃত্ত সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের পুঁজা মন্ডপে হামলা করে শান্তিময় বাংলাদেশে একটি অশান্তি ও ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করে। সারাদেশে শুরু হয় দাঙ্গা হাঙ্গামা ও ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতি।

নোয়াখালীর চৌমুহনী মন্দিরে হামলার ঘটনায় চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৮০

গভীর রাতে বিভিন্ন স্থানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার গনিপুরের নুরনবী, কাদিরপুর ইউনিয়নের আবদুল মালেকের ছেলে মো. ইলিয়াস, একলাশপুর ইউনিয়নের আবুল বাশার ছেলে মিজানুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া পূজামণ্ডপ হামলার ও ভাংচুরের ঘটনায় নোয়াখালী ডিবি একলাশপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানকে গ্রেফতার করে।

নোয়াখালী সংবাদদাতাঃ

অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে একদল দুর্বৃত্ত সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের পুঁজা মন্ডপে হামলা করে শান্তিময় বাংলাদেশে একটি অশান্তি ও ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করে। সারাদেশে শুরু হয় দাঙ্গা হাঙ্গামা ও ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতি। এরই ধারাবাহিকতায়  নোয়াখালীর চৌমুহনীতে মন্দিরে হত্যা, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের  ঘটনা ঘটে। সোচ্চার হয় সরকার ও প্রশাসন। সেই সুত্রে, নোয়াখালীর ঘটনায় এ পর্যন্ত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একজন ইউপি চেয়ারম্যান সহ ৮০ জনকে গ্রেফতার করেছে। বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টার  দিকে নোয়াখালী পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

অপরদিকে, মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে বিভিন্ন স্থানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার গনিপুরের নুরনবী, কাদিরপুর ইউনিয়নের আবদুল মালেকের ছেলে মো. ইলিয়াস, একলাশপুর ইউনিয়নের আবুল বাশার ছেলে মিজানুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া পূজামণ্ডপ হামলার ও ভাংচুরের ঘটনায় নোয়াখালী ডিবি একলাশপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানকে গ্রেফতার করে।

নোয়াখালীর এসপি মো.শহিদুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজ দেখে আসামিদেরকে চিহ্নিত করে অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে গ্রেফতার  অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ পর্যন্ত পূজামণ্ডপে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনায় ৪টি মামলায় ৮০ জনকে গ্রেফতার করা হয় বলে পুলিশ সুত্রে জানা গেছে।

ক্রাইম ডায়রি// আইন শৃঙ্খলা