প্রয়োজন ছাড়া ঘর হতে বের হয়ে গ্রেফতার শতাধিকঃ মাঠে সেনাবাহিনী ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট
করোনা পরিস্থিতি সত্যিই খুব নাজুক অবস্থা ধারণ করেছে। এই মুহুর্ত হতে কঠোর শাট ডাউন কিংবা কারফিউ জারীর কোন বিকল্প নেই। শুধুমাত্র যে পরিবারে করোনা হয়েছে তারা ছাড়া কেউ সতর্ক নয় ।অলিতে গলিতে কিংবা বাজারে মানুষের মিছিল। এদের বেশিরভাগই কোন কারন ছাড়াই শুধু তামাশা দেখতে ঘর হতে বের হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতি সত্যিই খুব নাজুক অবস্থা ধারণ করেছে। এই মুহুর্ত হতে কঠোর শাট ডাউন কিংবা কারফিউ জারীর কোন বিকল্প নেই। শুধুমাত্র যে পরিবারে করোনা হয়েছে তারা ছাড়া কেউ সতর্ক নয় ।অলিতে গলিতে কিংবা বাজারে মানুষের মিছিল। এদের বেশিরভাগই কোন কারন ছাড়াই শুধু তামাশা দেখতে ঘর হতে বের হয়েছে। সেনাবাহিনী টহল দিলেও সরেজমিনে দেখা গেছে মেইন রোড বাদে সবজায়গায় অটো রিক্সা কিংবা অটো সিএনজি চলছে। মানুষ স্বাভাবিক। তবে চোর পুলিশ খেলায় মজা পাচ্ছে সাধারন মানুষ। পুলিশের কিংবা মিলিটারী ভেহিকেল দেখলেই সবাই লুকিয়ে পড়ছে। এমতবস্থায় জনগনের জীবন বাঁচাতে কঠোরতার বিকল্প নেই।
শরীফা আক্তার স্বর্নাঃ
Arrested 100 out of the house without need:Army and executive magistrates on the ground
করোনা পরিস্থিতি সত্যিই খুব নাজুক অবস্থা ধারণ করেছে। এই মুহুর্ত হতে কঠোর শাট ডাউন কিংবা কারফিউ জারীর কোন বিকল্প নেই। শুধুমাত্র যে পরিবারে করোনা হয়েছে তারা ছাড়া কেউ সতর্ক নয় ।অলিতে গলিতে কিংবা বাজারে মানুষের মিছিল। এদের বেশিরভাগই কোন কারন ছাড়াই শুধু তামাশা দেখতে ঘর হতে বের হয়েছে। সেনাবাহিনী টহল দিলেও সরেজমিনে দেখা গেছে মেইন রোড বাদে সবজায়গায় অটো রিক্সা কিংবা অটো সিএনজি চলছে। মানুষ স্বাভাবিক। তবে চোর পুলিশ খেলায় মজা পাচ্ছে সাধারন মানুষ। পুলিশের কিংবা মিলিটারী ভেহিকেল দেখলেই সবাই লুকিয়ে পড়ছে। এমতবস্থায় জনগনের জীবন বাঁচাতে কঠোরতার বিকল্প নেই।
সরকারী বেসরকারী অফিস বন্ধের কথা বললেও বেসরকারী নব্বইভাগ অফিসই শাটারডাউন ওপেন। ফলে ঘর হতে বের হতেই হচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষদের। শাটারডাউন অফিস না করলে কঠোর শাস্তি নেমে আসছে এমপ্লয়ির ভাগ্যে। পরে দেখার কেউ নেই এই ভয়ে অফিস করতে বাধ্য সাধারন চাকুরেরা।
এটা সরকারের আন্দোলন দমানোর কৌশল বলে একদল গুজব রটাচ্ছে। । সরকারবিরোধী নানা কথা বলে একবার যেমন টিকা নিতে অনুৎসাহিত করেছে তেমনি লকডাউন সরকারের ক্ষমতায় থাকার পলিসি বলে মানুষকে উস্কিয়ে দেয়া হচ্ছে। অথচ দিন শেষে উস্কানিদাতারাই টিকা নিয়ে ফেসবুকে ছবি পোষ্ট করে। ঘরে থেকে আন্দোলনের ডাক দেয়।
এরই মধ্যে সেনাবাহিনী মাঠে, র্যাব মাঠে,পুলিশ মাঠে। জীবন বাজি রেখে তারা একদিকে যেমন জনগনের জীবন বাঁচাতে চায় অন্যদিকে তাদেরকেই প্রতিপক্ষ বানাতে অপপ্রচার চালায় আরেকদল। এগুলো বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া এখন সময়ের দাবী।
সারা দেশে সাত দিনের সর্বাত্মক লকডাউনের প্রথমদিনে বিধি-নিষেধ মেনে চলা হচ্ছে কিনা তা যাচাই করতে পুলিশের মত র্যাবও বিভিন্ন মোড়ে তল্লাশি চৌকি বসিয়েছে। মাঠে রয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১০৬ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়ে বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।