ডক্টর হাসান মাহমুদ একটি নামঃ একজন নিবেদিত প্রাণ রাজনীতিবিদ

হাঁটি হাঁটি পা পা করে বেড়ে ওঠা ছোট্ট শিশুটি একদিন বিশ্বজয় করবে বাবা মায়ের এমন বিশ্বাস নিয়ে বেড়ে ওঠা সেই শিশু সত্যিই বিশ্বজয় করেছে।।হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে লক্ষকোটি বাঙ্গালির।  জানেন সেই শিশুটি কে???  তিনি হলেন শতকোটি যুবকের হৃদয়ের স্পন্দন বিশিষ্ট পরিবেশ বিজ্ঞানী ডক্টর. হাসান মাহমুদ।

ডক্টর হাসান মাহমুদ একটি নামঃ একজন নিবেদিত প্রাণ রাজনীতিবিদ

রক্তে যার রাজনীতি বাসা বেঁধেছে তিনি কী আর রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে পারেন? নিজেই সংগঠিত করেন বেলজিয়াম আওয়ামী লীগকে। নির্বাচিত হন বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে। তখনো পাদপ্রদীপের নিচে ড. হাছান মাহমুদ।ব্রিজে ইউনিভার্সিটির দক্ষিণ এশিয়া ভিত্তিক স্টুডেন্ট ফোরামের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে আলোচনায় আসেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। এ সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ আন্তর্জাতিক রাজনীতির সঙ্গে ড. হাছান মাহমুদের সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। যার হৃদয়ে দেশের প্রতি অকুণ্ঠ ভালোবাসা তিনি তো আর বিদেশের মাটিতে আরাম আয়েশের জীবন কাটাতে পারেন না! আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ডাকে সাড়া দিয়ে বিদেশে শিক্ষকতার চাকরি ফেলে দেশে ফিরে আসেন।

আতিকুল্লাহ আরেফিন রাসেলঃঃ

হাঁটি হাঁটি পা পা করে বেড়ে ওঠা ছোট্ট শিশুটি একদিন বিশ্বজয় করবে বাবা মায়ের এমন বিশ্বাস নিয়ে বেড়ে ওঠা সেই শিশু সত্যিই বিশ্বজয় করেছে।।হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে লক্ষকোটি বাঙ্গালির।  জানেন সেই শিশুটি কে???  তিনি হলেন শতকোটি যুবকের হৃদয়ের স্পন্দন বিশিষ্ট পরিবেশ বিজ্ঞানী ডক্টর. হাসান মাহমুদ।     বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সুখবিলাস গ্রামে ১৯৬৩ সালের ৫ জুন ভোরবেলা বাবা মায়ের কোল আলোকিত করে  খ্যাতিমান আইনজীবী প্রয়াত নুরুচ্ছফা তালুকদারের ঘরে জন্মগ্রহণ করা শিশুটিই আজকের হাসান মাহমুদ।। বাবা-মা নাম রাখেন হাছান মাহমুদ। সুখবিলাস গ্রামের সে হাছান মাহমুদ এখন বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী।।।।

ছবিতে আহত মানুষটির নাম ডক্টর হাসান মাহমুদ

অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন তিনি। ১৯৭৮ সালে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী স্কুল চট্টগ্রাম মুসলিম হাইস্কুল থেকে এসএসসি পাশ করে ভর্তি হন হাজী মুহাম্মদ মহসীন কলেজে। তখন মহসীন কলেজর নাম ছিল ইন্টারমিডিয়েট কলেজ। ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ একীভূত হয়ে মহসীন কলেজ নামকরণ করা হয়। ছোট হাছান মাহমুদকে দায়িত্ব দেওয়া হয় কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের। একই সময়ে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। দক্ষতার হাতে খড়ি হয়। কিন্তু আদতে দেখা দক্ষতা নিয়েই জন্মগ্রহণ করেছেন তিনি।

কৃতিত্বের সঙ্গে এইচএসসি পাশ করে হাছান মাহমুদ ভর্তি হন বাংলাদেশের অন্যতম বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে । মেধা আর বিচক্ষণতা দিয়ে একাডেমিক পড়াশুনার পাশাপাশি ছাত্রলীগের রাজনীতি চালিয়ে যান হাছান মাহমুদ। আওয়ামীলীগের তখন ক্রান্তিকাল। সময়টা ১৯৮০ সাল। ছাত্রলীগ করা তখন দুরুহ ব্যাপার। সেই সময় হতে ছাত্রলীগের হাল ধরে   ছাত্র রাজনীতি করেছেন। এ থেকে কেউ দূরে রাখতে পারেনি হাছান মাহমুদকে। নির্বাচিত হন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে। ১৯৯০ সালে চাকসু নির্বাচনের জন্য গঠিত সর্বদলীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহŸায়ক মনোনীত করা হয় হাছান মাহমুদকে।ছাত্ররাজনীতির পাঠ চুকিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য একসময় ইউরোপ চলে যান তিনি। 

বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ ইউনিভার্সিটি (বর্তমানে হ্যাসেল্ট ইউনিভার্সিটি) থেকে পরিবেশ বিজ্ঞানে পিএইচডি,  আবার বেলজিয়ামেরই যথাক্রমে Vrije University of Brussels থেকে Human Ecology(Environmental Science)- এ মাস্টার্স,  University Libre du Bruxxels থেকে  International Politics থেকে এ মাস্টার্স এবং দেশে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনঅর্গানিক কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পৃথক তিনটি বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রীধারী বর্তমান সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও দলের অন্যতম মুখপাত্র হিসেবে সুপরিচিত ড. হাছান মাহমুদের সততা, নিষ্ঠা,কর্মদক্ষতা ও দলীয় প্রধানের প্রতি তার আনুগত্যতা সকলের কাছে সমাদৃত। দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে সাংগঠনিক কাজে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে তিনি যেমনি সফলতা কুড়িয়েছেন ঠিক তেমনি একজন সফল মন্ত্রী হিসেব সাফল্যের মাপকাঠিতে আস্থা ও প্রশংসা পেয়েছেন সকলের কাছে। তিনি একদিকে যেমন একজন সফল রাজনীতিবিদ পাশাপাশি তিনি শিক্ষকও বটে। যার ঝুলিতে রয়েছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রিত শিক্ষক হিসেবে পড়ানোর অভিজ্ঞতা।  বর্তমানে তিনি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের খন্ডখালীন শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপনা করছেন। সরকার ও দলের গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ, ব্যস্ততা  সামলিয়ে যিনি আবার শিক্ষাকতার মাধ্যমে তার নিজের অর্জিত জ্ঞান-প্রজ্ঞা ছড়িয়ে দিচ্ছেন নতুন প্রজন্মের মাঝে। ড. হাছান মাহমুদ দেশে বিদেশে নানা আন্তর্জাতিক কনফারেন্স ও সেমিনারে বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে উপস্থাপন করেছেন; উজ্জ্বল করেছেন দেশের ভাবমূর্তি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি বিএনপি-জামাতের পেইড এজেন্ট হিসেবে চিহ্নিত কতিপয় ষড়যন্ত্রকারী তাঁর বিরুদ্ধে হাঙ্গেরীতে বসে অপ-প্রচার চালাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু তাদের এই মিথ্যাচার ধোপে টেকে নি। সকল অপ-প্রচার ও মিথ্যাচারের জবাব তথ্য উপাত্ত দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেননা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কখনই মিথ্যাচারের আশ্রয় নেয় না বরং মিথ্যার বিপরীতে সত্য প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে আসল ঘটনা তুলে ধরে। 

ড. হাছান মাহমুদ দীর্ঘ ৪ বছর গবেষণা করেছেন বেলজিয়াম সরকার ও লিমবুর্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপে।
উনার থিসিস পেপার লিমবুর্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরী ও ব্রাসেলসের রয়েল রবার্ট-১ লাইব্রেরিতে রয়েছে। 
ডক্টরেট এওয়ার্ড ঘোষণা পত্র/সার্টিফিকেট কপি (সংযুক্তিঃ০১).
আর থিসিস পেপার সাধারণত ১শতাংশের কম অনলাইনে পাওয়া যায় বাকিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত থাকে। 
থিসিস পেপারের শুরুতেই উল্লেখ আছে "According to the guidelines of the Limburgs University Centrum a copy of this publication has been filed in the " Royal Library Albert 1, Brussels"
(সংযুক্তিঃ ০২)

উক্ত থিসিস ড. হাছান মাহমুদ তাঁর পিতা-মাতা ও প্রিয় নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে উৎসর্গ করেছেন। 
(সং যুক্তিঃ ০৩) 

ড. রবার্ট কার্লিয়ার যিনি লিম্বুর্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের SBG গ্রুপের সেন্টার অব এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সের দায়িত্বে ছিলেন তাঁর স্বাক্ষরিত Attestation এ ড. হাছান গবেষক হিসেবে SBG group of Limburg University Centrum কাজ করেছেন, এবং "Speciation of Arsenic in the Environment - especial focus on Bangladesh" এর তাঁর গবেষণা কর্মের কথা, বেলজিয়াম টেকনিক্যাল কোঅপেরেশন মিনিস্ট্রি (BTC/CTB) মাসিক কি পরিমান অর্থ স্কলারশিপ হিসেবে দিতো ও হাউজ রেন্ট হিসেবে কি পরিমাণ অর্থ হাউজিং ডিপার্টমেন্ট অব লিম্বুর্ক ইউনিভার্সিটি পরিশোধ করতো তারও উল্লেখ করেছেন। উল্লেখ্য সে সময় বেলজিয়ামের বাংলাদেশ এম্বেসীর ইকোনোমিক কাউন্সিলর ছিলেন সাবেক মুখ্য সচিব মোঃ আব্দুল করিম। তিনি সেই পত্র সত্যায়িত করেন। 
(সংযুক্তিঃ ০৪) 

ড. হাছান মাহমুদের পিএইচডি থিসিস পেপারের কন্টেন্ট (সংযুক্তিঃ ০৫) 

পিএইচডি থিসিস পেপারের কাভার পেজ (সংযুক্তিঃ ০৬) 

তিনি (২০০৩-২০০৮) CERIS (Centre for European Researchers International Strategies) ফ্যাকাল্টি মেম্বার নির্বাচিত হন কাউন্সিল অব এডমিনিস্ট্রেটরসদের মাধ্যমে। সেই পত্রে তাঁর CERIS হতে ১৯৯৬ সালে ইন্টারনেশনাল পলিটিক্স এর উপর এমএ ডিগ্রি ও লিমবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের কথাও উল্লেখ আছে। এখানে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল CERIS এ বিভিন্ন দেশের ডিপলোমেটরা পড়াশোনা করেন পলিটিক্স নিয়ে৷ 

২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার কারণে উক্ত পদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে (২০১৫-২০১৮)  পর্যন্ত ড. হাছান পুনরায় CERIS teaching fellow and member of the Academic Board এ যোগদান করেন। আর সেই পত্রে Director of the Post Graduate School of International & Development Studies -CERIS (Brussels) এন্ড্রে মিরইর উল্লেখ করেন ড. হাছান এই প্রতিষ্ঠানে যোগদান করায় তারা গর্বিত এবং সেই পত্রে লিম্বুর্ক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী এবং হিউম্যান ইকোলজি ও ইন্টারনেশনাল পলিটিক্স এর উপর মাস্টার্স ডিগ্রী (১৯৯৬) উল্লেখ আছে। 
(সংযুক্তিঃ ০৮) 

এখন প্রশ্ন হল seris এর মত প্রতিষ্ঠান তাদের পত্রে পিএইচডি ডিগ্রীর কথা কি যাচাই বাছাই না করেই উল্লেখ করেছে? ড. হাছানের থিসিস পেপার না দেখেই, সত্যতা যাচাই না করেই উল্লেখ করেছে? 

উনি ২০০১ সালের মে তে থিসিস ডিফেন করেন, জুনে.....আগস্টে..... এরপর  সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে নির্বাচন করার লক্ষ্যে দেশে ফিরে আসেন। উনার প্রমোটর ছিলেন অধ্যাপক রবার্ট কার্লিও এবং ৫জন রিসার্চারের একটি টিম। 
তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স শেষ করে মাস্টার্স করেন এবং দেশের বাইরে আরো দুটি মোট তিনটি মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেনঃ 
১) ১৯৯৬সালে হিউম্যান ইকোলজি(পরিবেশ বিজ্ঞান) এর উপর ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসেলস, বেলজিয়ামে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। 
 (থিসিস: কন্ট্রিবিউশন অফ হিউম্যান এক্সক্রেটা টু সারফেইস ওয়াটার পলিওশন)

২) ১৯৯৬ সালে আন্তর্জাতিক রাজনীতির উপর  ইউনিভার্সিটি অব লিবহা দু ব্রাসেলস হতে মাস্টার্স করেন। 

৩) ইনঅর্গানিক কেমিষ্ট্রি (রসায়ন), ১৯৮৯। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ।
এছাড়াও ১৯৯৩ সালে ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অফ ব্রাসেলস হতে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট করেন ডিপ্লোমা ইন হিউম্যান ইকোলজি(পরিবেশ বিজ্ঞান) এর উপর।

SERIS এ Masters of Arts in International Politics এর সার্টিফিকেট (সংযুক্তিঃ ০৯) 

উনি বিদেশের উজ্জ্বল ক্যারিয়ার ফেলে নাড়ীর টানে দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ

#ইষ্ট-ওয়েষ্ট ইউনিভার্সিটি,  পরিবেশ বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ স্টাডিস।

#নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটি, পরিবেশ বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ স্টাডিস।

#জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ।

#২০১১সালে লেকচারের জন্য আমন্ত্রিত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে "Global Climate Change- Issue & Our Responsibility" এর উপর লেকচার দেন।

#২০১২সালে যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে, "Global Climate Change- Issue- How to avert the situation" এর উপর লেকচার দেন

#২০১৪সালের মার্চে মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি, মেলবোর্ন, অষ্ট্রেলিয়া, Melbourne School of Land & Environment তে “Climate Change & its impact on global environment & economic development- Special  focus on Bangladesh” এর উপর লেকচার দেন।

#২০১৭সালের জানুয়ারিতে সিটি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে “Contentions Politics & Democracy in the Digital Arena” এর উপর লেকচার দেন। 
এছাড়া তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ সহ বহু প্রতিষ্ঠানে বক্তা হিসেবে বক্তৃতা করেছেন।

এছাড়াও ড. হাছান মাহমুদ প্রাক্তন ভিজিটিং ফেলো এবং একাডেমিক বোর্ড মেম্বার, ইউরোপীয়ান ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস, ব্রাসেলস, বেলজিয়াম।

১৯৯৬ সালে সার্টিফিকেট কোর্স হিসেবে জেনেভায়
"ইন্টারন্যাশনাল সার্টিফিকেট ইন হিউম্যান ইকোলজি, ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অফ হিউম্যান ইকোলজি" এবং সার্টিফিকেট ইন ফ্রেঞ্চ ল্যাংগুয়েজ(২ বছর) আঁলিয়্যান্স ফ্রসেজ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ১৯৮৬, সার্টিফিকেট কোর্স (তিন মাস) ডাচ ল্যাংগুয়েজ, হাসেল্ট, বেলজিয়াম সম্পন্ন করেন বলে তার ব্যাক্তিগত জীবনি হতে জানা যায়।

ডক্টর হাসান মাহমুদ একটি নাম। যিনি তার নিজস্ব পরিচয়েই সেরা। আওয়ামিলীগের দুঃসময়ের কান্ডারী এই নেতার নির্বাচনী এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এলাকার উন্নয়নে সবসময়ই তিনি এগিয়ে।