ভূয়া অডিট রিপোর্টে ঋনঃ খেলাপি ঠেকাতে আর্থিক প্রতিবেদন যাচাইয়ের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের

ব্যাংক হতে যেনতেন উপায়ে লোন নিয়ে এরপর দেউলিয়া বানিজ্যে মেতে ওঠে এরা। অডিট ফার্ম হতে ট্রেনিং করা কিংবা অধ্যয়নরত একদল লোকই রয়েছে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজের পাশাপাশি ভুয়া অডিট রিপোর্ট তৈরি করে লোন পেতে সহযোগীতা করে। আর কিছু নাম সর্বস্ব ফার্ম রয়েছে যাদেরকে টাকা দিলেই মেলে ইচ্ছেমত তথ্যে ভরপুর চাহিদা অনুযায়ী অডিট রিপোর্ট।

ভূয়া অডিট রিপোর্টে ঋনঃ খেলাপি ঠেকাতে আর্থিক প্রতিবেদন যাচাইয়ের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
ব্যাংক হতে যেনতেন উপায়ে লোন নিয়ে এরপর দেউলিয়া বানিজ্যে মেতে ওঠে এরা। অডিট ফার্ম হতে ট্রেনিং করা কিংবা অধ্যয়নরত একদল লোকই রয়েছে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজের পাশাপাশি ভুয়া অডিট রিপোর্ট তৈরি করে লোন পেতে সহযোগীতা করে। আর কিছু নাম সর্বস্ব ফার্ম রয়েছে যাদেরকে টাকা দিলেই মেলে ইচ্ছেমত তথ্যে ভরপুর চাহিদা অনুযায়ী অডিট রিপোর্ট। টিম ক্রাইম ডায়রির অনুসন্ধানে রয়েছে এমন অনেক অডিট ফার্ম ও প্রতারনার সহযোগী অডিটর নামধারীদের তালিকা। অডিট রিপোর্ট নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা থেকে বিভিন্ন ধরনের কথা শোনা যাচ্ছে। সরকারি সংস্থার তথ্যেও পার্থক্য আছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইসিএবি একটি ডাটাবেজ করছে। এতে এনবিআরকেও যুক্ত করা হবে। সেই ডাটাবেজে আইসিএবির সদস্য অডিটররা যেসব প্রতিষ্ঠানের অডিট করবেন তার তথ্য উল্লেখ করা হবে। এতে অনেক ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। সহজে জাল অডিট রিপোর্টও শনাক্ত করা যাবে। জাল রোধে গঠিত টাস্ক ফোর্স, ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স টিম ও দুদক  একযোগে কাজ করছে বলে বিশেষ সুত্রে জানা গেছে।

শরীফা আক্তার স্বর্নাঃ

অনিয়ম আর জালিয়াতিই যেন জালিয়াত কোম্পানীগুলোর পেশা। ব্যাংক হতে যেনতেন উপায়ে লোন নিয়ে এরপর দেউলিয়া বানিজ্যে মেতে ওঠে এরা।
অডিট ফার্ম হতে ট্রেনিং করা কিংবা অধ্যয়নরত একদল লোকই রয়েছে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজের পাশাপাশি ভুয়া অডিট রিপোর্ট তৈরি করে লোন পেতে সহযোগীতা করে। আর কিছু নাম সর্বস্ব ফার্ম রয়েছে যাদেরকে টাকা দিলেই মেলে ইচ্ছেমত তথ্যে ভরপুর চাহিদা অনুযায়ী অডিট রিপোর্ট। টিম ক্রাইম ডায়রির অনুসন্ধানে রয়েছে এমন অনেক অডিট ফার্ম ও প্রতারনার সহযোগী অডিটর নামধারীদের তালিকা। অডিট রিপোর্ট নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা থেকে বিভিন্ন ধরনের কথা শোনা যাচ্ছে। সরকারি সংস্থার তথ্যেও পার্থক্য আছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আইসিএবি একটি ডাটাবেজ করছে। এতে এনবিআরকেও যুক্ত করা হবে। সেই ডাটাবেজে আইসিএবির সদস্য অডিটররা যেসব প্রতিষ্ঠানের অডিট করবেন তার তথ্য উল্লেখ করা হবে। এতে অনেক ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। সহজে জাল অডিট রিপোর্টও শনাক্ত করা যাবে। জাল রোধে গঠিত টাস্ক ফোর্স, ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স টিম ও দুদক  একযোগে কাজ করছে বলে বিশেষ সুত্রে জানা গেছে।
সম্প্রতি, আর্থিক খাতে অনিয়ম দুর করে স্বচ্ছতা ও ঋণশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ঋণগ্রহীতার দাখিলকৃত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য অনলাইনে তথ্য যাচাইয়ের পদ্ধতি (ডিভিএস) নামক একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, জনগণের আমানতের অর্থ নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো যেন ঋণখেলাপি না হতে পারে তার আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এমন নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
জাল অডিট রিপোর্টের মাধ্যমে কর ফাঁকি, মূল কোম্পানী শতকোটি টাকা লসে থাকলেও একাধিক প্রজেক্ট দেখিয়ে ও  সম্পদ ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতিমাত্রায় ঋণগ্রহণ ও বিদেশে অর্থ পাচার ঠেকাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এনবিআর চেয়ারম্যানের নির্দেশে গঠিত টাস্কফোর্স কোম্পানি করদাতাদের রিটার্নের সঙ্গে জমা দেয়া অডিট রিপোর্টের সত্যতা যাচাই করবে। পাশাপাশি আরজেএসসিতে (যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধক) নিবন্ধিত সব কোম্পানি সঠিক ও যৌক্তিক রিটার্ন জমা দেয় কিনা তা খতিয়ে দেখবে। এতে আয়কর আদায় বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থিক খাতে শৃঙ্খলাও আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জনগণের স্বার্থ রয়েছে এমন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। ঋণ নেয়ার সময় বা ঋণ হালনাগাদ করার সময় তাদের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ব্যাংকগুলোর কাছে দাখিল না করে ভিন্ন নামে অভিহিত আর্থিক বিবরণী যেমন ম্যানেজমেন্টে অডিট রিপোর্ট বা রিভিউ রিপোর্ট দাখিল করে থাকে। অথচ আইন অনুযায়ী, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে হলে আগের বছরের অডিট রিপোর্ট জমা দিতে হবে। এ রিপোর্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিশ্লেষণ করে ঝুঁকিমুক্ত মনে হলে তবেই কেবল ঋণ দিতে পারবে। একই সাথে আগের ঋণ নবায়ন করতে পারবে। এ ছাড়া নতুন কোনো ঋণ দেয়া যাবে না এবং আগের খেলাপি ঋণ নবায়নও করা যাবে না। জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট বা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো কারণে খেলাপি হলে বহুমুখী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে অর্থনীতিতে। এটা ঠেকানোর জন্যই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

বিশেষ সূত্রে জানা গেছে,  পিকে হালদারসহ বর্তমান সময়ে আলোচিত কয়েকটি ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা বিশ্লেষণ করে এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)।এতে তারা দেখতে পেয়েছে, জালিয়াত চক্র শুধু কাগজ-কলমে প্রতিষ্ঠান গঠন করে ব্যাংক থেকে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। বাস্তবে এসব প্রতিষ্ঠানের  ঐরকম মানের কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কোম্পানি খোলার ক্ষেত্রে জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেরই বৈধ টিআইএন পাওয়া যায়নি। জাল টিআইএন বানিয়ে কোম্পানি খুলে ভুয়া অডিট রিপোর্ট জমা দিয়ে ব্যাংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এসব বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমকে জানানো হলে তিনি টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেন।

আইনে জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট বা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান বলতে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন থেকে অনুমোদন নিয়ে শেয়ার ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি থেকে অনুমোদন নিয়ে পরিচালিত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, যেসব সংস্থার রাজস্ব আগের বছরে সরকারি গেজেট দিয়ে নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করেছে এমন প্রতিষ্ঠানকে বোঝাবে। এ ছাড়াও সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, বিশেষায়িত ব্যাংক, সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষ, ব্যক্তি খাতে পরিচালিত স্বেচ্ছা কার্যক্রম পরিচালনাকারী বেসরকারি সংস্থা, একই ধরনের অন্য কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানকে বোঝাবে। এর বাইরে আরো রয়েছে শেয়ারহোল্ডারদের মূলধন ছাড়া মোট দায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল কর্তৃক গেজেট দ্বারা নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করলে, মোট পরিসম্পদ গেজেট দ্বারা নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করলে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত ন্যূনতম সংখ্যক ব্যক্তিকে নিয়োগ করলে সেই ধরনের প্রতিষ্ঠানও এর আওতায় পড়বে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, ইতোমধ্যে ছয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে পারছে না। এরা খেলাপি হয়ে পড়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি), এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট এবং প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ২২টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০০ কোটি টাকা। ১৯টি ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহায়ন তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ করে এখন খেলাপির তালিকায় পড়েছে। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। একটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত, বাকি ১১টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বহাল রয়েছে। আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় দু’টি বাণিজ্যিক ব্যাংকও ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়ে পড়েছিল। পরে সেগুলোকে পুনর্গঠন করে ঋণ নবায়ন করা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানগুলোর খেলাপি হওয়া ঠেকাতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চলতি বছরের শুরুতে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, এ ধরনের কোনো প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিতে হলে এখন থেকে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম থেকে অডিট করা প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। ঋণ নবায়নের ক্ষেত্রেও এ ধরনের প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। এ ছাড়া নতুন কোনো ঋণ দেয়া যাবে না। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো ঋণ নবায়নও করা যাবে না।

জানা গেছে, এনবিআরের টাস্কফোর্স বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে আরজেএসসিতে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করবে। প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণের পর কর অঞ্চলভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আলাদা করে আইসিএবির ডাটাবেজের সঙ্গে তা যাচাই করা হবে। এক্ষেত্রে যেসব প্রতিষ্ঠান জাল অডিট রিপোর্ট দিয়েছে বলে প্রতীয়মান হবে সেগুলোর বিরুদ্ধে আয়কর আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর যেসব প্রতিষ্ঠান আরজেএসসির নিবন্ধন নিয়েছে, কিন্তু রিটার্ন জমা দিচ্ছে না, মাঠ পর্যায়ে জরিপের মাধ্যমে তাদের খুঁজে বের করা হবে।

সিআইসির অনুসন্ধানে এমন কিছু প্রতিষ্ঠানের খোঁজ পাওয়া গেছে যেগুলো কর ফাঁকি দিতে অডিট রিপোর্টে মুনাফা কম দেখিয়েছে। আবার ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ পেতে প্রতিষ্ঠানটি সম্পদের পরিমাণ বেশি দেখিয়েছে। তিনি আরও বলেন, নিবন্ধিত সব কোম্পানি করদাতার কাছ থেকে রিটার্ন নিশ্চিত করা গেলে কর্পোরেট ট্যাক্স ৩-৫ শতাংশ বাড়বে। এর বড় বিষয় হচ্ছে, জাল অডিট রিপোর্টের মাধ্যমে ব্যাংক ঋণ নেয়া বন্ধ হবে। টাস্কফোর্সের কার্যক্রমের কারণে এ বছর অন্তত এক হাজার কোটি টাকা কর্পোরেট ট্যাক্স আদায় বাড়বে। তবে পুরো সুফল আগামী বছর থেকে পাওয়া যাবে। তাছাড়া এসব দূর্নীতিবাজদের ধরতে পাশাপাশি দুদকও কাজ করছে বলে জানা গেছে।

এ-সংক্রান্ত গতকাল মঙ্গলবার আরো একটি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোর জন্য। বলা হয়েছে, ঋণশৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং আর্থিক খাতে অধিকতর স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে নতুন ঋণ অনুমোদন ও নবায়নের সময় বাধ্যতামূলকভাবে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট দ্বারা নিরীক্ষিত এবং স্টেকহোল্ডারদের জন্য প্রণীত হালনাগাদ সংবিধিবদ্ধ অডিট রিপোর্ট বা নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন যথাযথ কি না তা অনলাইনে ডিভিএস পদ্ধতির মাধ্যমে যাচাই করতে হবে। এ জন্য সার্বিক সহযোগিতা করবে দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস অব বাংলাদেশ (আইক্যাব)। তফসিলি ব্যাংকগুলোকে আইক্যাবের সহযোগিতা নিয়ে ডিভিএস পদ্ধতি দ্বারা নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করতে হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১-এর ৪৫ ধারার ক্ষমতা বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নতুন নির্দেশনা জারি করেছে।

ক্রাইম ডায়রি/// ক্রাইম