বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় অপরাধীর ছাড় নাইঃউপসচিব-ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৫ কর্মকর্তাকে ওএসডি

যেখানে যে কাজের সাথে সরকারের সুনাম সুখ্যাতি জড়িয়ে আছে সেই কাজে দুর্নীতি করে সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করারই নামান্তর।

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় অপরাধীর ছাড় নাইঃউপসচিব-ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৫ কর্মকর্তাকে ওএসডি

বঙ্গবন্ধুর  বিভিন্নসময় তার ভাষণে অপরাধ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে জাতীকে সোচ্চার করেছেন। তিনি সোনার বাংলায় সোনার মানুষ দেখতে চেয়েছেন। তারই সুযোগ্য উত্তরসুরী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ন্যুনতম অপরাধ করেও ছাড় পায়না তার দলের লোকজনও। আর যেখানে যে কাজের সাথে সরকারের সুনাম সুখ্যাতি জড়িয়ে আছে সেই কাজে দুর্নীতি করে সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করারই নামান্তর।

মোঃ হেলাল উদ্দিনঃ

বঙ্গবন্ধু  বিভিন্নসময় তার ভাষণে অপরাধ ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে জাতীকে সোচ্চার করেছেন। তিনি সোনার বাংলায় সোনার মানুষ দেখতে চেয়েছেন। তারই সুযোগ্য উত্তরসুরী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ন্যুনতম অপরাধ করেও ছাড় পায়না তার দলের লোকজনও। আর যেখানে যে কাজের সাথে সরকারের সুনাম সুখ্যাতি জড়িয়ে আছে সেই কাজে দুর্নীতি করে সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করারই নামান্তর।
সম্প্রতি, অন্যায় প্রমাণিত হওয়ায় ও  সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে উপসচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ পাঁচ কর্মকর্তাকে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। এ ছাড়া একজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ৪ ও ৫ জুলাই এসব কর্মকর্তাকে ওএসডি করে আদেশ জারি করা হয়।

ওএসডিপ্রাপ্তরা হলেন- বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত উপসচিব মো. শফিকুল ইসলাম, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবায়েত হাসান শিপল, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. লিয়াকত আলী সেখ, বরগুনার আমতলীর ইউএনও মো. আসাদুজ্জামান এবং মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন।

এদের মধ্যে উপসচিব মো. শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই কর্মকর্তা এর আগে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে ইউএনও ছিলেন। আর সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা রুবায়েত হাসান শিপল রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) উপ-পরিচালক হিসেবে বদলির আদেশাধীন ছিলেন।তিনি মুন্সীগঞ্জ সদরের সাবেক ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এ ছাড়াও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. লিয়াকত আলী সেখও বগুড়ার শেরপুরে ইউএনও ছিলেন।  

এই পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ইউএনও ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম করেছিলেন। ইতোমধ্যে বিষয়গুলি তদন্ত করে অপরাধ দৃশ্যমাণ হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নেয়া হলো বলে জানা গেছে।

ক্রাইম ডায়রি// ক্রাইম